চকলেট কমবেশি সকলে খেয়ে থাকি। তবে আমরা কেউ জানি না চকলেট খাওয়া উপকার না ক্ষতিকর। বাচ্চা থেকে শুরু করে আমদের সকলের কাছে চকলেট পছন্দের একটি খাবার। চকলেট কে ভালোবাসেন না? এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুস্কর যিনি চকলেট খাওয়া পছন্দ করেন না । উৎসব উদযাপন,প্রেমিক-প্রেমিকাদের মধ্যে উপহার হিসেবে পুরস্কার হিসেবে সবচেয়ে বেশি আদানপ্রদান হয় হরেকরকম চকলেট।বিজ্ঞানী বা গবেষকরা কখনো চকলেটকে ভালো বলছে না। তবে অনেক সময় বলেছেন,এর উপকারিতা খুব একটা বেশি নাই ।
চকলেট খাওয়ার খাওয়ার উপকারিতা জেনে নিন
গবেষণাগুলোতে বলা হয়েছে,এটি উচ্চ রক্তচাপ স্বাভাবিক করে এবং হৃদযন্ত্রের বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমায়।
এছাড়া রক্তে শর্করা প্রবাহ নিয়ন্ত্রন স্বাভাবিক রাখতে সহায়ক এবং মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।
প্রাচীন মায়া সভ্যতায় কথিত আছে,চকলেট খেলে নাকি বেশি দৌড়ানো যেতো।
বর্তমান সময়ে জানা গেছে,চকলেটে থাকা রাসায়নিক পদার্থ দিয়ে ডাইরিয়া রোগ নিরাময়ে ভূমিকা রাখে ।
যুক্তরাষ্ট্রের সেইন্ট ভিনসেন্ট মার্সি মেডিকেল সেন্টারের কার্ডিওলজি বিভাগের গবেষকরা বলেন,
চকলেট খুব ভালো এন্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের প্রদাহজনিত রোগ কমাতে এটি ভালো কাজ আছে।।
এও বলেন এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকার কারণেই এর উপকারী দিক বেশি, চকলেট খেলে ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি কমে আসে।
তবে সবচেয়ে চকলেটে যে সমান গুন আছে তা কিন্তু নয়।কারণ সব চকলেট একই রেসিপিতে তৈরি হয় না।
কোকো ও বীজে থাকা ফ্ল্যাভোনয়েড নামক পুষ্টিকনা চকলেটকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে পরিণত করে প্রদাহজনিত রোগ কমাতে সাহায্য করে।
কালো কুচকুচে চকলেটে এসব গুণ বেশি থাকে সাধারণত একটি দেশের শতকরা 70 শতাংশ দিয়ে তৈরি সে গুলোকে বলা হয় চকলেট তৈরির প্রক্রিয়ার উপর নির্ভর করে তার উপকারীতা।
আমরা বাজার থেকে যেসব চকলেট কিনি তা দেখে কিনতে হবে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন বিশুদ্ধ চকলেট খেতে হবে তা না হলে তার উপকারিতা পাওয়া যাবে না।