বাড়িতে কেউ না থাকায়, এক নবালিকে শ্লীলতাহানির চেষ্টা করেন এক ব্যাবসায়ীয়। নাবালিকার বাড়ি থেকে অভিযোগ দ্যায়ের করেছে থানায়। নাবালিকা শ্লীলতাহানিকে কেন্দ্র করে তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে স্থানীয় এলাকা জুড়ে। বাড়িতে ছাত্রিকে একা পেয়ে শ্লীলতাহানি করার চেষ্টা করেন এক কাঠের ব্যাবসায়ি।
পুর্ব বর্ধমান জেলার ভাতারের কুরুম্বাগ জেলার এক স্কুল ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির করার অভিযোগ উঠেছে এক কাঠের ব্যাবসায়ির বিরুদ্ধে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই দিন ছাত্রীর বাবা ও মা মাঠে ধান কাটতে গিয়েছিলেন। ওই স্কুল ছাত্রি বাড়িতে ওই সময় একা ছিলেন। এক কাঠের ব্যাবসায়ি বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগ নিয়ে ওই ছাত্রি শ্লীলতাহানির করেন। নানা ভাবে ছাত্রিকে হ্যানস্তা করতে থাকে ওই ব্যাবসায়ি।
তবে ওই কাঠের বায়াবসায়ির আগে থেকে ওই বাড়িতে যাতায়াত ছিল। ওই স্কুল ছাত্রি ওই ব্যাবসায়িকে কাকু বলে ডাকত। ওই স্কুল ছাত্রি প্রথমে ভয়ে কিছু না বলেও পরে চিৎকার শুরু করে দিয়ে ছিল। তার চিৎকার শুনে পাড়ার লোক জড়ো হয়ে গেলে ওই ব্যাবসায়ি সুযোগ বুঝে পালিয়ে যায়। এরপর এই পুরো বিষয়টি তার বাবা মাকে জানায়। তার পরিবার মঙ্গলবার লিখিত অভিযোগ দ্যায়ের করেন ভাতাড় থানায়। ওই ব্যাবসায়ির কঠিন শাস্তির দাবি জাননিয়েছেন তার বাবা-মা।
পুলিশ জানিয়েছে, একটি শ্লীলতাহানির অভিযোগ পাওয়া গিয়েছে, অভিযুক্তর খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে। সমগ্র ঘটনাকে কেন্দ্র করে কুরুম্বাগ গ্রামে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।ওই ছাত্রি বলে, বাড়িতে কেউ ছিল না, আমি বারান্দায় তক্তায় শুয়ে ছিলাম। সেই সময় ওই লোকটি আসে তক্তায় বসে গায়ে হাতে হাত দিচ্ছিল। আমি যখন ভয়ে পালতে যাচ্ছিলাম তখন আমাকে শুতে বলে।” ছাত্রিও তার বাবা-মা উভয়ে ওই কাঠের ব্যাবসায়ির কঠোর শাস্তির দাবি করছেন।