সবেমাত্র স্কুল খেলেছে, তার মধ্যেই বিক্ষোভ দেখাতে দেখালো খেজুরিয়াতে। ছেলে মেয়েদের পড়াশোনার কথা মাথাই রেখে স্কুল খোলা হয়ে ছিলো। ক্লাস নাইনে থেকে একেবারে স্নাতক স্তরের ছাত্রছাত্রীদের জন্য স্কুল খোলা হয়েছে। করোনাকালে, এই স্তরের ছাত্রছাত্রীদের স্বাস্থ্য দেখে একেএকে নিম্ন স্তরের ছাত্রছাত্রীদের স্কুল খোলার নির্দেশ দেওয়া হবে এমনটাই ঘোষণা ছিল প্রশাসনের। কিন্তু কি এমন হল? যে স্কুল খোলার পরই তাদের বিক্ষোভ!
করোনার এই অতিমারির কারনে দীর্ঘদিন স্কুল বন্ধ ছিল ছাত্রছাত্রীদের স্বাস্থ্য কথার চিন্তাভাবনা করে। কিন্তু বর্তমানে এই করোনা পরিস্থিতে ছেলেমেয়েদের পড়ার কোনো বালাই নেই। সেকারনে তাদের স্কুল খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। রীতিমতো উচ্চস্তরের ছাত্রছাত্রীদের স্কুল খোলা হয় গত ১৫ নভেম্বর তারিখে ।স্কুল খোলার পর, ছাত্রছাত্রীদের বিক্ষোভ দেখা যায় খেজুরিয়ার উচ্চ বিদ্যালয়ে।
স্কুল খোলার পরেরদিনই স্কুল পুরুয়ারা ও তাদের অভিভাবকদের বিক্ষোভ দেখা যাই খেজুরিয়াতে। দীর্ঘদিন স্কুল বন্ধ থাকার কারনে স্কুলের দেওয়ালের অবস্থা ভালো না হওয়ায় কারনে তাদের এই বিক্ষোভ। ছাত্রছাত্রী ও অভিভাবকদের স্কুলের মাঠে ক্ষুব্ধ অবস্থায় বিক্ষোভ করতে দেখা যায় এবং তাদের সাথে যোগ দিতে দেখা যাই স্থানীয় বাসিন্দাদের।
স্কুলের ভগ্ন অবস্থার মেরামতের দাবিতে তাদের এইদিন বিক্ষোভ দেখা দেই। স্কুলের সিঁড়ি থেকে শুরু করে ক্লাসে রুমের দেওয়াল অবস্থা খারাপের জন্যই তাদের এই বিক্ষোভ। তাদের অভিভাবক ও স্থানীয়দের দাবি, তাদের স্কুলের যতাযত রিপিয়ারিং করা হয়। যাতে ছেলেমেয়েদের বিপদের কোনো ঝুঁকি না থাকে। বর্তমান যা স্কুলের পরিস্থিতি তা, ছাত্রছাত্রীদের জন্য ঝুঁকিপুর্ন্য অবস্থা।
ঘটনাস্থলে পুলিশ যায়, তাঁরা পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে। প্রশাসনিক অধিকারিকরা যায় আই পরিস্তিতি সামাল দেওয়ার জন্য। তাদের সামনে দফাই দফাই তাদের বিক্ষোভ চলে। তাদের একাটাই দাবি থাকে , স্কুলের ভগ্ন অবস্থা রিপিয়ারিং করে যথাযথ উপযুক্ত করে তোলা হয়।